The Greatest Guide To আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

 রোগাক্রান্ত ক্ষেতের আলু সংরক্ষণ করা উচিত নয়৷ কারণ সেই ক্ষেতের আলুর মাধ্যমে গুদামজাত আলু সংক্রমিত হয়ে কিছুদিনের মধ্যে পচে নষ্ট হয়ে যেতে পারে৷

২৷ কাটুই পোকার উপদ্রব খুব বেশি হলে কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে৷ প্রতি লিটার পানির সাথে ক্লোরোপাইরফর (ডারসবান) ২০ ইসি ৫ মিলিমিটার হারে মিশিয়ে গাছের গোড়া ও মাটি স্প্রে করে ভিজিয়ে দিতে হবে৷ আলু লাগানোর ৩০-৪০ দিন পর স্প্রে করতে হবে৷

আলু চাষে একর প্রতি ইউরিয়া ১১২ কেজি, টিএসপি ৭৫ কেজি, এমওপি ১১২ কেজি, জিপসাম ৪০ কেজি, জিংক সালফেট ৫ কেজি এবং বোরণ সার ৪ কেজি ব্যবহার করতে হয়। অর্ধেক ইউরিয়া, অর্ধেক এমওপি ও সম্পূর্ণ টিএসপি এক সাথে মিশিয়ে বীজ আলু বপনের পাশে সারের নালায় দিতে হয়। বাকি সার রোপণের ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে উপরি প্রয়োগ করতে হয়। আর জিপসাম, জিংক সালফেট এবং বোরণ সার শেষ চাষের সময় ছিটিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হয়। যেসব অঞ্চলের মাটিতে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি আছে সেসব অঞ্চলে ম্যাগনেশিয়াম সার শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করতে হয়।

১৮৪৭ সালে ইংল্যান্ড থেকে প্রকাশিত ‘দ্য গার্ডেনিং মান্থলি’ ম্যাগাজিনের একটি সংখ্যায় ভারতে আলু চাষ সম্পর্কে প্রথম তথ্য পাওয়া যায়।

ফসল সংগ্রহ ও সংরক্ষণ: আলু সংগ্রহ : আলুর সারিতে কোদালের সাহয্যে বা লাঙল চালিয়ে আলু মাটি থেকে তোলা হয়৷ তবে আলু তোলার সময় সতর্ক থাকতে হবে যাতে আলু কেটে বা থেতলিয়ে না যায়, কেননা আলু থেতলিয়ে গেলে সংরক্ষণ করার সময় পচে যায়৷

ক্ষতির নমুনা: ভারটিসিলিয়াম এলবোএট্রাম জাতীয় ছত্রাক এ রোগের উৎস। রোগাক্রান্ত গাছ শুকিয়ে, হলুদ হয়ে অকালে মারা যায়। আক্রান্ত কান্ড কাটলে ভিতরে ধূসর বর্ণ দেখা যায়। টিউবারের উপরিভাগে চোখসমূহ গোলাপী ও ধূসর বর্ণের হয়ে যায়।

• কাটা, ছাল ওঠা, পোকা ধরা ও রোগে ধরা আলু বেছে আলাদা করতে হবে। সংরক্ষিত আলুর মধ্যে রোগাক্রান্ত আলু থাকলে তা অন্যান্য আলুতে ছড়িয়ে পড়বে। ফলে সব আলু কিছুদিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যাবে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট বারি উদ্ভাবিত আলুর ০২টি জাত ছাড়করণ: (ক) বারি আলু-৫৬: জাতটি কন্দাল ফসল। এ জাতের গড় ফলন ৩৫.

ক্ষতির নমুনা: টিউবারের কেন্দ্র কালো বা নীলচে কালো রং ধারণ করে। অক্সিজেনের অভাব বেশি হলে সমস্ত টিউবারই কালো হয়ে যেতে পারে। আক্রান্ত অংশ সংকুচিত হয়ে ফেঁপে যেতে পারে।

পোকার উপর পিঠ কালচে বাদামি বর্ণের, পার্শ্বদেশ কালো রেখাযুক্ত এবং বর্ণ ধূসর সবুজ৷ শরীর নরম ও আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, তৈলাক্ত৷

৩৷ ডাইথেন এম-৪৫ দ্রবণ ০.২% দ্বারা বীজ আলু শোধন করতে হবে৷

• হিমাগারে আলু নিয়ে যাওয়ার জন্য যাতায়ত খরচ হয় না।

১৮৫৬ সালে নবাবের রাজ্য লখনউ ব্রিটিশরা দখল করে নিলে তিনি কলকাতায় নির্বাসিত জীবন কাটান।

কীটনাশকের পরিবর্তে মেহগনির তেল, বেশ সুফল পাচ্ছেন কৃষক

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *